গঙ্গা একটা পুরনো স্ক্রু ড্রাইভার দিয়ে বাথরুমের দরজার মাঝা মাঝি ফুট করে
ফেলল নিপুন ভাবে যাতে বাইরে বা ভিতর থেকে দেখলে বোঝা না যায় ৷ তাছাড়া
পায়খানার ঘুল ঘুলির পুরনো নোনাধরা ইট একটু একটু করে খসিয়ে সুকৌশলে এমন
ফোকর করে ফেলল যে সহজে পায়খানায় বসে সেটা কারোরচোখে পড়বে না ৷ কাকি বা
ছোট কাকা এর গুনাখরেও টের পেল না ৷ গঙ্গা টার কাজে সফল হবার পর কাকিকে
উলঙ্গ ভাবে দেখার দিন খন পাকাকরে ফেলল ৷ কাকি বাথরুমে গেলে বাইরে থেকে
দরজার ফুটো দিয়ে দেখা অনেক বেশি বিপদ বুঝে পায়খানা থেকেই দাঁড়িয়ে
বাথরুমের ভিতরের নাটক দেখতে মনস্ত করলো ৷ দুপুর বারোটা বেজে গেছে পেট
খারাপের নাম করে আজ গঙ্গা আর কলেজ যায় নি ৷ পারুল রোজকারের মতো সায়া আর
শাড়ি নিয়ে বাথরুমে গিয়ে হাক পারল” গঙ্গা আমি স্নানে গেলাম বাবা দেখিস
যেন বেড়াল রান্না ঘরে না আসে ” ৷ গঙ্গা ঠিক আছে করে চেচিয়ে জানান দিল ৷
পারুল জানে গঙ্গার পেট খারাপ ৷ তাই তার জন্যহালকা মাগুর মাছের ঝোল
বানিয়েছেন ৷ স্নান ঘরে গিয়ে নিত্য দিনের মতো কলের জল ভরে কাপড় চোপর পাশে
টাঙানো দরিয়ে ঝুলিয়ে দেবেন গঙ্গা চেচিয়ে উঠলো ” কাকি আমি পায়খানায়
যাচ্ছি ঘরের দরজা ভেজিয়ে দিলাম” ৷ কাকি চিন্তার স্বরে বললেন ” সকাল থেকে
কবার হলো তোর ?” ৷ গঙ্গা হালকা জবাব দিয়ে বলল এটা নিয়ে ৪ বার ৷ ৩ বার এর
আগে পায়খানায় গেলেও গঙ্গা শুধু নাটক করেছে ৷ বাথরুম থেকে ঘুল ঘুলির ফুটো
কিছুই বোঝা যায় না আর কাকীর সন্দেহের কোনো প্রশ্ন নেই ৷ ” গঙ্গা বাথরুমে
নিসব্দে দাঁড়িয়ে কাকিমার ন্যাং টো হয়ে কাপড় ছাড়া দেখতে লাগলো ৷
কিছুতেই নিশ্বাস সামাল দিতে পারছিল না গঙ্গা উত্তেজনায় ঢিপঢিপ করে বুক
বাজছে ৷ মাঝে মাঝে পায়খানার মগ দিয়ে জল ফেলছে যাতে কাকিমা বোঝে যে সে
পায়খানায় করছে ৷ কাকি এবার তার পরনের শেষ বস্ত্র তার সায়া পা দিয়ে
গলিয়ে দড়িতে রাখল ৷ পারুলের উদ্যত যৌবন , বুক ভরা মাই খয়েরি কালো বোঁটা,
মেদের ঘের দেওয়া কমর দেখে গঙ্গার ধন টং টং করে নাচতে সুরু করে দিল ৷
গায়ে জল দিতেই কাকীর গায়ে জল গড়িয়ে পড়ে গুদের ঘন চুল বেয়ে টপ টপ করে
পরছিল নিচে ৷ উপর থেকে গুদ দেখা যায় না ৷ কাকি একটু সাবান নিয়ে মাই গুলো
নিজের হাথে দলে বগলের তলা দিয়ে হাথ ঘুরিয়ে কমর আর কুচকি তে সাবান ঘসলেন ৷
চুলের খোপা বাঁধা যাতে জল না ঢোকে ৷ আরেকটু সাবান হাথে কচলে এক বা চৌবাছার
দেবালের উপর তুলে গুদ ঘসতে সুরু করলেন ৷ অপূর্ব সুন্দর লাগছিল পারুল বালা
কে ৷ তার শরীরের সাথেমাই গুলো দুলছিল ৷ আর গুদের খস খস ঘসানিতে গঙ্গা চ্যার
চেরিয়েএক থোকা বীর্য ফেলে দিল পায়খানার প্যানে ৷ পাগল হয়ে উঠলো পারুলের
সুন্দর শরীর দেখে ৷ ৪০ বছরেও এত যৌবন ভেবে কেঁপে উঠলো গঙ্গা ৷ কিন্তু এই
ভাবে কত দিন ৷ কাকীর আগেই পায়খানা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে ৷ কাকি বলল ভিতর
থেকেই ” হ্যারে ওষুধ ধরেছে?” গঙ্গা বলল হান মনে হচ্ছে ! সেদিন গঙ্গা নিজেকে
সামলাতে 2 বার খিচে নিল মনের সুখে ৷ কি ভাবে পাবে পারুল এর মধু ৷ কাকি
হলেই বা , বয়স আর এমন কি বেশি ৷ গঙ্গা এর পর কাকীর সুখ দুখের নানা গল্প ,
নানা কিছু নিয়ে কাকীর সাথে গল্পের মেলা জুড়ে বসলো ৷ মিথ্যে হলেও নানা
গল্প রসিয়ে রসিয়ে বলতে সুরু করলো কাকিমা কে ৷ অশ্লীল না বললেও ইঙ্গিতে
সেগুলো অশ্লীল যে তা বুঝতে বাকি রইলো না পারুলের ৷ কাকি বুঝলেন তার ভাইপো
বড় হচ্ছে ৷ বন্ধু ভেবেই হয়ত এত কথাবলে ৷
গঙ্গাকে আগের থেকে অনেক কাছের মনে হয় পারুল বালার ৷ বাবা মা ছেড়ে থাকে
কেই বা আছে তার ৷ মনের দু একটা কথা খুলে যদি বলে ক্ষতি কি ৷ তাই পারুল
গঙ্গার অশ্লীল ইঙ্গিত গায়ে মাখতেন না ৷ গঙ্গা কিন্তু মাসি ভাগ্নি , পিসি
ভাইপো বৌদি দেওর ,ইত্যাদির নান মুখরোচক কথা সোনাতে লাগলো ৷ পা টিপে বাইরে
থেকেই কখনো সখনো পারুলএর ন্যাং টো স্নান দেখতে পিছপা হত না গঙ্গা ৷ পারুল
গঙ্গাকে নিজের ছেলের মতই দেখতেন তাই স্নেহের কারণে গঙ্গার ঔধ্যত্য পারুলের
চোখে পড়ল না ৷ সবে বর্ষা নেমেছে ৷ আজ পারুলের শরীর ভালো নেই গত দু দিন
থেকেই জ্বর ৷ আর্মি হাসপাতালের ডাক্তার এসে দেখে গেছে বলেছে বুকে সর্দি
বসেছে তাই জ্বর ছাড়তে দেরী হবে ৷ মতিরাম পড়েছেন মহা ফেসাদে ৷ নাওয়া
খাওয়া ভুলে চাকরি ছেড়েতিনি পত্নী সেবায় যোগ দিলেন ৷ গঙ্গা দু বেলা সিদ্ধ
রেঁধে দেয় ৷ মিলিটারী মেস এ কাজের লোকের বেশ অভাব ৷ দু দিন হন্যে হয়ে
খুজেও কাজের লোক পাওয়া যায় নি ৷ আজ অফিস না গেলেই নয় ৷ গঙ্গা কে কাকীর
দেখা শুনা করতে বলে মতিরাম চলে গেলেন অফিসে ৷ বললেন বিকেলে ফিরবেন একেবারে ৷
গঙ্গারকলেজ নেই আজ ৷
কাকীর কাসি বেড়েছে আর তার সাথে গলার বুকের কফের ঘরঘর আওয়াজ ৷ গঙ্গা কাকীর
মাথায় হাথ বুলিয়েদিতে দিতে বলল কাকি গরম তেল মালিশ কর দেখবে কফ সব
বেরিয়ে আসবে ৷ আমার মা আমাকেও গরম তেল মালিশ করে দিত ৷ পারুলের উঠার
ক্ষমতা নেই ৷ মিন মিনে গলায় বললেন বাবা একটু গরম তেল এনে দে না ? এত দিন
ধরে ছেলেটা কি সেবাই না করছে ৷ কাপড় বদলে দেওয়া , শোবার জায়গা ঝেড়ে
দেওয়া , ওষুধ পালা খাওয়ানো ৷ পারুলের চোখ মায়ায় ভরে ওঠে ৷ গরম তেল
নিয়ে আসতেই গঙ্গা কে কাছে বসিয়ে বললেন ” আমার শাড়ি চাপা দিয়ে দে উপরে ,
আর ভালো করে মালিশ করে দে দেখি ! যদি বুকের সর্দি বেরিয়ে যায় ৷ “
লোভে চক চক করে ওঠে গঙ্গার চোখ ৷ গরম তেল দু হাথে মাখিয়ে শাড়ির ভিতর
দিয়ে চলে যায় বুকে ৷ এক বারেই বুকে হাথ না দিলেও প্রথমে গলায় তার পর
বুকে তেল চপ চপে হাতে মনের সুখে মালিশ করতে থাকে ৷ পারুলের থোকা থোকা
মায়ের অনেকটাই ক্রমাগত ঘসতে সুরু করে গঙ্গার পুরুষাল হাথে ৷ খুব আমারে চোখ
বুজিয়ে দেন পারুল ৷ কিন্তু পুরো মাই মুঠো করে ধরতে না পারলে শান্তি
পাচ্ছে না গঙ্গা ৷ কাকি কে বলে” কাকি শাড়িসরিয়ে দাও , আমি ঠিক মতো তেল
দিতে পারছি না , শাড়ি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে তেল এ ভিজে ৷ ” পারুল ইতস্ত্থ করে
বলেন ” এই অসভ্য ধেড়ে খোকা ”
No comments:
Post a Comment